রুপিতা রাইস: ইতিহাস ও ঐতিহ্য
রুপিতা রাইস—একটি চালের ব্র্যান্ড, যা বাংলার সমৃদ্ধ কৃষি ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। এই ব্র্যান্ডের প্রতিটি দানায় লুকিয়ে রয়েছে বাংলার গ্রামীণ জীবনের নির্যাস এবং মাটির ঘ্রাণ। ১৯৯৭ সালে শিবগঞ্জ, বগুড়ার মনোরম পরিবেশে নাগর নদীর তীরে বুড়িগঞ্জ হাটের সন্নিকটে রজিব উদ্দিন ও তার ভাই আব্দুল আলীম (রঞ্জু) এর হাত ধরে রুপিতা রাইসের যাত্রা শুরু হয়। তাদের কঠোর পরিশ্রম ও অদম্য ইচ্ছাশক্তির ফলে গড়ে ওঠা রজিব এন্ড ব্রাদার্স অটোমেটিক রাইস মিলের প্রতিটি দানায় মিশে আছে বাংলার মাটি ও মানুষের জীবনের গল্প। পরবর্তীতে তাদের ছোট ভাই নাসির উদ্দিন রিপনের যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি আরো পূর্ণতা লাভ করে।
রুপিতা রাইসের লক্ষ্য ছিল এবং থাকবে উৎকৃষ্ট মানের নির্ভেজাল চাল ন্যায্যমূল্যে সরবরাহ করা। প্রতিটি দানায় আমরা গর্বিতভাবে বহন করি সেই ঐতিহ্য ও গুণগত মান, যা আমাদের প্রতিষ্ঠানের মূলমন্ত্র। রুপিতা রাইস শুধুমাত্র একটি পণ্য নয়, এটি এক আদর্শ, যা আমাদের পূর্বপুরুষের সততা, শ্রম এবং নিষ্ঠার প্রতীক। আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, সম্পূর্ণ নির্ভেজাল চালের গুণগত মান বজায় রেখে, ন্যায্যমূল্যে ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে প্রতিটি পরিবারের খাদ্যকে পূর্ণতা দিতে।
রুপিতা রাইসের দীর্ঘ যাত্রায় আমরা আমাদের গ্রাহকদের আস্থা ও ভালোবাসা অর্জন করতে পেরেছি, যা আমাদের নিরলস প্রচেষ্টার ফল। ভবিষ্যতেও আমরা এই আস্থা, গুণগত মান, এবং সেবার মান বজায় রেখে, রুপিতা রাইসকে আরও উচ্চতায় নিয়ে যেতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বাংলার কৃষক ও ভোক্তাদের অন্তরে স্থান করে নেওয়া একটি নাম হলো রুপিতা রাইস, যা আজও দেশের প্রতিটি ঘরে বিশ্বাসের প্রতীক হিসেবে জ্বলজ্বল করছে।
কেন রুপিতা রাইস-ই নিবেন?
প্রাকৃতিক মানের নিশ্চয়তা
প্রাকৃতিক উপাদানে উৎপাদিত, কৃত্রিম রাসায়নিক ব্যবহার হতে বিরত । তাই এটি স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর।
সর্বোচ্চ স্বাদ
স্বাদ ও মানে অত্যন্ত মনোরম । রান্নায় সবসময়ই মজাদার ও সুস্বাদু
নির্ভেজাল
প্রতিটি ক্ষেত্রে অবাঞ্ছিত বস্তু নিখুঁতভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়, যা দেয় নির্ভেজাল চাল ।
যাদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং মনোছবির ফসল রুপিতা রাইস
যাদের হাত ধরে রুপিতা রাইসের যাত্রা শুরু হয়। তাদের কঠোর পরিশ্রম ও অদম্য ইচ্ছাশক্তির ফলে গড়ে ওঠা রজিব এন্ড ব্রাদার্স অটোমেটিক রাইস মিলের প্রতিটি দানায় মিশে আছে সততা ও একতার জীবনের গল্প।